চ্যানেল নিউজ ডেস্ক : আজানের আগে দরুদ পড়া একটি উত্তম কাজ এবং এতে কোনো সমস্যা নেই। হাদিসে আযানের আগে দরুদ পড়ার সরাসরি নির্দেশনা না থাকলেও, যেকোনো সময় দরুদ শরীফ পড়া খুবই ফজিলতপূর্ণ ও বরকতময়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার ওপর দশটি রহমত নাযিল করেন।” তাই আযানের আগে দরুদ পড়া একটি ভালো কাজ এবং এতে সওয়াবও রয়েছে।
এখানে কিছু বিষয় উল্লেখ করা হলো:
দরুদ পাঠের গুরুত্ব:
দরুদ শরীফ পাঠ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি আল্লাহর রাসূলের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যম।
হাদিসের নির্দেশনা:
আযানের আগে দরুদ পড়ার সরাসরি নির্দেশনা হাদিসে না থাকলেও, যেকোনো সময় দরুদ পাঠের ফজিলত অনেক বেশি, এমনটা বলা হয়েছে ইসলামিক ওয়েবসাইটে।
আযানের পর দোয়া:
আযান শোনার পর দরুদ পড়ার পর, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর জন্য “অসিলা” (জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান) চেয়ে দোয়া করার কথাও হাদিসে এসেছে।
বিদআত নয়:
আযানের আগে দরুদ পাঠ করা বিদআত নয়, বরং এটি একটি ভালো কাজ যা ইসলামের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য।
মোটকথা, আযানের আগে দরুদ শরীফ পড়া একটি ভালো কাজ এবং এতে কোনো সমস্যা নেই। এটি একটি উত্তম ইবাদত এবং এর মাধ্যমে আল্লাহর রহমত ও বরকত লাভ করা যায়।
Leave a Reply